Primary Data Collection (Survey Research) রিসার্চ by খাতুনে জান্নাত আশা - August 10, 2021August 10, 20210 Spread the lovemoreResearch Methods for Collecting Primary Data (Survey Research) আমরা রিসার্চে অন্য কারো থেকে নেয়া তথ্যের ব্যবহার না করে, সরাসরি নিজে তথ্য সংগ্রহ করে রিসার্চ করলে সেটাকে বলা হয় Primary Research। সংগ্রহীত তথ্যগুলোকে তখন বলা হয় Primary Data. সাধারণত Survey পদ্ধতিতে প্রাইমারি ডাটা কালেক্ট করা হয়ে থাকে। আর সার্ভের প্রথমেই যা জানতে হবে- • Population: পপুলেশন হল সার্ভের টার্গেটেড অডিয়েন্স। (রিসার্চ নিয়ে একদম শুরুর লেখাগুলোতে আমি এটা নিয়ে লিখেছি। তবে বোঝার সুবিধার্থে আবার লিখছি।) পপুলেশন সিলেক্ট হবে সার্ভের টপিক অনুযায়ী। টপিকের সাথে সম্পর্কিত সবাই হবে পপুলেশন। যেমনঃ আপনি কোনো একটা কোম্পানির এমপ্লয় পারফরমেন্স নিয়ে রিসার্চ করতে গেলে, সেই কোম্পানিতে যত এমপ্লয় আছে সবাই হবে সার্ভের পপুলেশন। একদম ম্যানেজমেন্ট লেভেলের এমপ্লয় থেকে সাধারণ কর্মচারী লেভেলের এমপ্লয় পর্যন্ত। • Sample survey: সার্ভের স্যাম্পল হলো পপুলেশনের সাবসেট। মানে পপুলেশনের একটা নির্দিষ্ট অংশ কে স্যাম্পল হিসেবে সিলেক্ট করে নিতে হবে। কারণ একটা কোম্পানিতে কাজ করা কয়েক হাজার বা কয়েক লাখ এমপ্লয়দের উপর সার্ভে করা অনেক বেশি সময় সাপেক্ষ। তাই খুব সতর্কতার সাথে সিস্টেমেটিক ওয়েতে এমন সংখ্যক স্যাম্পল সিলেক্ট করতে হবে, যারা পুরো পপুলেশনেরই প্রতিনিধিত্ব করবে বলা যায়। • Who are Respondents? রেসপন্ডেন্টদের বলা যায়, সার্ভে রিসার্চ এর মূল উপাদান। এরা স্যাম্পলেরই অংশ। অর্থাৎ সার্ভে পদ্ধতি ফলো করে আপনি যখন তথ্য সংগ্রহ করতে যাবেন, তখন আপনাকে কিছু লিখিত প্রশ্ন তৈরী করতে হবে। স্যাম্পলে অন্তর্ভুক্ত যারা সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে আপনাকে তথ্য সংগ্রহে সাহায্য করবে তারাই হলেন Respondents. Respondents দের থেকে আপনি লিখিত বা মৌখিক যে কোনো উপায়ে তথ্য কালেক্ট করতে পারেন। এবং সেই তথ্যগুলো আপনি সরাসরি তাদের সাথে দেখা করে মুখোমুখি বসে কথা বলার মাধ্যমে সংগ্রহ করতে পারেন অথবা ইমেইল, সোসাল মিডিয়া, গুগল ফর্ম, বা কোনো ভিডিও কলিং এপ্স ব্যবহারের মাধ্যমেও সংগ্রহ করতে পারেন। Advantage of Survey Research ১) Inexpensive Method সার্ভে রিসার্চ সবচেয়ে কম খরচে করা সম্ভব। কারণ বর্তমানে সবকিছু অনলাইন বেইজড হওয়ায় সরাসরি গিয়ে কারো ইন্টারভিউ নেয়ারও প্রয়োজন হয় না। গুগল ফর্মে কুয়েশ্চনারি তৈরী করে যাস্ট সেটাকে অনলাইনের মাধ্যমে ফিল আপ করে নেয়া যায় রেসপন্ডেন্টদের থেকে। কুয়েশ্চনারি পার্সোনালি মেইল করে পাঠানো যায় বা সোসাল মিডিয়ায় পোস্ট করা যায় বা ওয়েবসাইটে আপলোড করেও তথ্য নেয়া যায়। এজন্য তথ্য সংগ্রহে খরচ হয় না বললেই চলে। ২) Practical Solution for Data Gathering: সার্ভের মাধ্যমে ঠিক যে ধরনের তথ্য দরকার, যে ফরমেটে দরকার সেভাবেই সংগ্রহ করা যায়। রিসার্চার স্বাধীনভাবে সার্ভে প্রসেস সাজিয়ে নিতে পারে নিজের সুবিধামতো। যেমন – সার্ভের কুয়েশ্চন কেমন হবে, কি পদ্ধতিতে উত্তর নেয়া হবে সবকিছুতেই ফ্লেক্সিবিলিটি থাকে। রিসার্চার চাইলে পুল খুলে নিতে পারে, কুয়েশ্চনারি তৈরী করতে পারে, কুইজ টাইপের প্রশ্ন করতে পারে। অথবা ওপেন-এন্ডেড প্রশ্ন করতে পারে বা মাল্টিপল চয়েজ ফরমেট এপ্লাই করতে পারে। ৩) Fast way to Get Result: ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস এবং অনলাইনে পাওয়া বিভিন্ন সার্ভে টুল সার্ভের রেজাল্ট এনালাইসিসের কাজও অনেক সহজ করে দিয়েছে এখন। ডাটা কালেকশন এবং এনালাইসিসের কাজ অনেক সময় এক দিনেরও কম সময়ে সম্পন্ন করা যায়। তাই দ্রুত রেজাল্ট এবং সেই অনুযায়ী দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হয়। ৪) Opportunity for Scalability: সার্ভে রিসার্চ এর অন্যতম সুবিধা হচ্ছে, এর মাধ্যমে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তের মানুষের কাছে প্রশ্ন পৌঁছে দেয়া যায়। যত বেশি ইচ্ছা স্যাম্পল সাইজ ধরা যায়। শুধু কুয়েশ্চনারি পেইজ তৈরী করে অনলাইনে সাবমিট করে সেটার লিঙ্ক পাঠিয়ে দিলেই হয়। ৫) Data can be gathered from Multiple Sources at once: অনলাইন সার্ভের মাধ্যমে একি সাথে একি সময়ে সারাবিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করা যায়। দূরত্ব সার্ভে রিসার্চ এর জন্য কোনো ব্যাপার না এখন। গ্লোবাল সার্ভের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ ফেইস করা লাগতে পারে। যেমনঃ দেশ ভেদে মানুষের চিন্তাভাবনা, ভাষা, সংস্কৃতি এবং সময়ের ভিন্নতা রয়েছে। তাই কুয়েশ্চনারি তৈরীর সময় এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। ৬) Opportunity to Compare Results: সার্ভের ডাটা কালেকশন করে, এনালাইসিস করার পর অন্যান্য রিসার্চ এর সার্ভের সাথে এর রেজাল্টের তুলনা করে দেখা যায়। আর সেই অনুযায়ী রেজাল্টে কোনো আপডেটের দরকার হলে সেটা করা যায়। প্রতিনিয়ত একই কুয়েশ্চনারি ব্যবহার করে সময়ের সাথে এর পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। আর সেই অনুযায়ী নিউ স্ট্রাটেজি এপ্লাই করা যায় এবং নিউ ট্রেন্ড খুঁজে বের করা যায়। এছাড়াও সার্ভে ডাটা Measure করা যায় এখন খুব সহজে বিভিন্ন সফটওয়্যার টুল ব্যবহার করে। রেসপন্ডেন্টরা নিজেদের পরিচয় সিক্রেট রেখে সার্ভেতে অংশ নিতে পারে, যা কোনো দ্বিধা ছাড়া এক্সাক্ট তথ্য দিতে সাহায্য করে তাদেরকে। Disadvantages of Survey Research ১) রেসপন্ডেন্ট অসৎ হতে পারে, সঠিক উত্তর না ও দিতে পারে। ২) মাঝে মাঝে কোনো কোনো অডিয়েন্স সব প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে, কিছু প্রশ্ন স্কিপ করে যায়। এজন্য কুয়েশ্চনারি তৈরী করার সময় এমন ভাবে সেটাকে ডিজাইন করতে হবে, যেন কোনো প্রশ্ন স্কিপ করে পরেরটায় যেতে না পারে। ৩) প্রশ্নের ভাষা অডিয়েন্সের বুঝতে অসুবিধা হতে পারে। না বুঝে উত্তর অপ্রাসঙ্গিক উত্তর লিখতে পারে, যা সার্ভের উদ্দেশ্য ব্যহত করবে। তাই প্রশ্নের ভাষা খুব সহজ হতে হবে। ৪) অনলাইন সার্ভের ক্ষেত্রে রেসপন্ডেন্টদের বডি লেঙ্গুয়েজ, ফেসিয়াল এক্সপ্রেশন অবজার্ভ করা যায় না। তাই তাদেরকে বুঝতে পারা যায় না। যতটুকু উত্তর তারা দেয়, সেটা থেকেই শুধু এনালাইসিস করা হয়। ৫) অনেকে প্রশ্ন ঠিকভাবে না পড়েই উত্তর দিয়ে দেয় (Disadvantage গুলো আবার ডিটেইলস রিপিট করা হবে Survey Errors নিয়ে লিখার সময়। ) Like this:Like Loading... Related Spread the lovemoremore