You are here
Home > রিসার্চ > Plagiarism in Research Process

Plagiarism in Research Process

Plagiarism in Research
Spread the love

Plagiarism in Research

** What is Plagiarism in Research ?!!


** And Why we need to avoid that in Research paper?

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা তথ্য সংগ্রহ এবং ব্যবহার করি বিভিন্ন সোর্স যেমন- ইন্টারনেট, নিউজপেপার, ওয়েবসাইট, বই, ম্যাগাজিন, কারো কোনো স্পিচ বা লেখা, জার্নাল, থিসিস পেপার, বাৎসরিক রিপোর্ট ইত্যাদি থেকে। তবে যখন অন্যের থেকে তথ্য নিয়ে সেটাকে নিজের মতো করে ব্যবহার করি, তথ্যের সোর্সের নাম উল্লেখ ছাড়া, ক্রেডিট দেয়া ছাড়া, সেটাকেই বলা হয় Plagiarism in Research.


সহজ কথায় একে অন্যের লেখা বা আইডিয়া কপি করা বলতে পারেন!
এটা কিন্তু অনেক বড় একটা ক্রাইম।

Plagiarism নিয়ে আমাদের ধারণা খুব কম থাকায়, আমাদের দেশে এই বিষয়ে খুব বেশি সচেতনতা সতর্কতা তৈরী না হওয়ায়, প্ল্যাগারিজমের চর্চাটা খুব বেশি করি আমরা। বুঝে না বুঝে অন্যের লেখা, কথা, কাজ আর আইডিয়া কপি করে নিজের নামে ব্যবহার করে নেই খুব সহজ স্বাভাবিক ভাবে।


এটা মোটেই উচিত নয়, শুধুমাত্র এই কারণে রিসার্চ এর ক্ষেত্রে আমাদের দেশ অনেকখানি পিছিয়ে আছে।

এটা নয় যে, আমরা অন্যের তথ্য ব্যবহার করতে পারব না! সেকেন্ডারি ডাটা ছাড়া অবশ্যই কোনো রিসার্চ সম্ভব হয় না, আইডিয়া নিতেই হয়। আর এরজন্য সঠিক প্রসেসটা জানতে হবে, সোর্স ক্রেডিট দেয়া সহ তথ্য ব্যবহার করতে হবে। এরজন্য সঠিক নিয়মগুলো অবশ্যই ফলো করতে হবে।

কারণ প্ল্যাগারিজম শুধু ক্রাইমই না, এটা আমাদের নিজেদের জন্যই ক্ষতিকর। আমাদের থিসিস পেপার বা রিসার্চে যদি প্ল্যাগারিজম ধরা পরে, তবে সেটার ভ্যালু জিরো হয়ে যায়।

অনেক পরিশ্রমের পর একটা রিসার্চ পেপার বা আর্টিকেল রেডি করা হয়, তথ্য সংগ্রহ করাও কিন্তু অনেক কঠিন কাজ এবং সময় সাপেক্ষ। সব ঠিক ঠাক ভাবে করার পর যদি সেটায় সামান্য সোর্স ক্রেডিট দেয়ার অপরাধে পুরো কাজটাই ভ্যালুলেস হয়ে যায়। তবে সেটা পন্ডশ্রম বৈ কিছু না।


আর প্ল্যাগারিজম করলে সেটা ধরা পরবেই, আমরা মানুষের চোখ ফাঁকি দিতে পারলেও, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সেটা ঠিক ক্যাপচার করে ফেলে।

এছাড়াও আপনি যখন অন্যের থেকে তথ্য নিয়ে সেটার সাইটেশন আপনার রিসার্চ পেপারে এড করবেন, এটা বরং রিসার্চার হিসেবে আপনার ভ্যালু বাড়াবে।

তাই সঠিক নিয়মে সেকেন্ডারি ডাটা ব্যবহার করার দিকে সর্বোচ্চ দৃষ্টি দিতে হবে।

** What is Citation?

সাইটেশন হচ্ছে সহজ কথায়, যে বা যার থেকে তথ্য সোর্সিং করেছেন, তথ্যের পাশে সেই সোর্সের নাম, তথ্য সংগ্রহের তারিখ মেনশন করে দেয়া। প্ল্যাগারিজম এভোয়েড করতে চাইলে সঠিকভাবে সাইটেশন দেয়ার নিয়ম জানতে হবে, নিয়মগুলো পরের কোনো পোস্টে লিখব।

Types of Plagiarism in Research :


প্ল্যাগারিজমের প্রকারভেদ অনেক, তার মাঝে মোস্ট কমন কিছু প্ল্যাগারিজম নিয়ে লিখছি এখানে।

১) Complete Plagiarism in Research:


অন্য কারো তৈরী করা থিসিস পেপার সংগ্রহ করে যদি সেটা সরাসরি নিজের নাম ব্যবহার করে সাবমিট করে দেয়া হয়। তবে সেটাকে Complete Plagiarism বলা হয়।

এটা খুব কমন ব্যাপার। স্পেশালি একাডেমিক লাইফে স্টুডেন্টরা তো এটা সব সময় করে থাকে। আগের সেমিস্টারে কোনো সিনিয়রের তৈরী করা কোনো এসাইনমেন্ট বা থিসিস পেপার সংগ্রহ করে, যাস্ট নাম চ্যাঞ্জ করে সাবমিট করে দেয়া হয়!

২) Source-based Plagiarism in Research:


ডাটা সোর্সের ভিত্তিতে এ ধরনের প্ল্যাগারিজম হয়ে থাকে। কখনো কখনো কোনো রিসার্চার এমন কিছু রেফারেন্স বা সাইটেশন ব্যবহার করে, যার আসলে কোনো অস্তিত্বই নেই অথবা ওই সোর্সে রিসার্চে ব্যবহৃত কোনো তথ্য নেই। একে বলা হয় তখন Misleading Citation Plagiarism.

আবার যখন কোনো সেকেন্ডারি সোর্স থেকে একজন রিসার্চার ডাটা সংগ্রহ করে, কিন্তু শুধু সেটায় ব্যবহৃত প্রাইমারি সোর্সের সাইটেশন এড করে, সেটাও তখন প্ল্যাগারিজম বলে ধরা হয়। কারণ সে প্রাইমারি সোর্সটা কিন্তু সেকেন্ডারি সোর্সের মাধ্যমেই খুঁজে পেয়েছে। আর তাই এক্ষেত্রে প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি উভয় সোর্সের সাইটেশন বা রেফারেন্সই দিতে হবে।

সোর্স বেইসড প্ল্যাগারিজমের আরেকটা ধরন হলো Data fabrication/falsification.
এ ধরনের প্ল্যাগারিজম ঘটে রিসার্চের রেজাল্টে, বা কোনো তথ্যের সামান্য পরিবর্তন, পরিমার্জন, ডিলিট, অথবা নতুন কোনো তথ্য এড করার মাধ্যমে, যার ফলে রিসার্চের একচুয়াল রেজাল্টে বড় পরিবর্তন নিয়ে আসে।

৩) Direct PlagiarismPlagiarism in Research:


যখন কোনো রিসার্চার অন্য কোনো সোর্সের ডাটা সরাসরি কপি পেস্ট করে দেয় নিজের রিসার্চে, কিন্তু কোনো কোটেশন ব্যবহার করে না, সাইটেশনও দেয় না, তখন সেটাকে ডিরেক্ট প্ল্যাগারিজম বলা হয়।

এটা আমরা সব সময় করে থাকি আসলে। বিভিন্ন সোর্স থেকে ডাটা কালেক্ট করে সেগুলো ক্রেডিট দেয়া ছাড়াই নিজের লেখায় ব্যবহার করি।

৪) Self or Auto Plagiarism in Research:


যখন আমরা নিজের লেখাই নিজে কপি করি, মানে পূর্বের করা কোনো থিসিসের তথ্য আবার কোনো নতুন থিসিসে যদি পূর্বেরটার সাইটেশন এড না করে ব্যবহার করা হয়, তবে সেটাকে বলা হবে সেল্ফ বা অটো প্ল্যাগারিজম।

এই প্ল্যাগারিজম কত করেছি তার ইয়ত্তা নেই আসলে। একটা এসাইনমেন্টকে সামান্য পরিবর্তন পরিমার্জন করে কয়েকটা কোর্সে ব্যবহার করেছি। কিন্তু এটাও যে প্ল্যাগারিজম জানতাম না! নিজের কাজের আবার ক্রেডিট দিতে হবে কেনো! কিন্তু নিয়ম মানে নিয়ম, নিজের কাজ হলেও সাইটেশন দিতেই হবে।

৫) Paraphrasing Plagiarism in Research:


অন্য কারো রিসার্চ পেপার পড়ার পর যদি আইডিয়া নিয়ে নিজের ভাষায় সেটাকে লিখে নেয়া হয় শব্দ ও বাক্যের গঠন পরিবর্তন করে এবং যদি সাইটেশন ব্যবহার না করা হয়, তবে সেটাকে Paraphrasing Plagiarism বলে।

আমরা প্যারাগ্রাফের গঠন পরিবর্তন করলেই যে এটা সম্পূর্ণ আমার নিজের লেখা হয়ে গেল, তা নয়। কারণ আইডিয়াটা পেয়েছি আমি আরেকজনের থেকে। সুতরাং সেটার জন্যও অবশ্যই সাইটেশন দিতে হবে।

৬) Inaccurate Authorship/ Misleading Attribution :

এটা দুইভাবে হয়ে থাকে-

একটা রিসার্চ পেপারের মূল রিসার্চার ছাড়াও আরও কয়েকজন কন্ট্রিবিউটর থাকতে পারে, তবে যখন রিসার্চার শুধু নিজের নামই এড করে, কনট্রিবিউটরদের কথা রিসার্চ পেপারে উল্লেখ করে না, তখন সেটাকে Inaccurate Authorship Plagiarism বলা হবে।

যেমন, রিসার্চ পেপার শেষ করার পরও যদি কেউ সেটা চেক করে ভুল থাকলে সেটাকে সংশোধন করতে সাহায্য করে, তবে তার কথাও রিসার্চে উল্লেখ করে দিতে হবে।

আর এই ধরনের প্ল্যাগারিজম আরেকভাবে হয়, যখন রিসার্চ পেপার করার ক্ষেত্রে কারো সামান্যতম ভূমিকাও থাকে না, কিন্তু তার নাম কন্ট্রিবিউটর হিসেবে দিয়ে দেয়া হয়!

অনেক করেছি এটা একাডেমিক লাইফে, সব কাজ একা করে গ্রুপ মেম্বার সবার নাম এড করে দিয়েছি। এটাও তবে Authorship Plagiarism/ Misleading Attribution এর অন্তর্ভুক্ত ছিল।

৭) Mosaic/Patchwork Plagiarism in Research :


কোনো সোর্স থেকে কোনো পেসেজ কপি করার পর যদি, বাক্যের গঠন এবং শব্দগুলোর সিনোনিম সামান্য পরিবর্তন করে নিজের রিসার্চ পেপারে ব্যবহার করা হয়, সাইটেশন ব্যবহার না করে, তবে সেটাকে মোজাইক বা প্যাচওয়ার্ক প্ল্যাগারিজম বলা হয়।

৮) Accidental Plagiarism in Research :


ইচ্ছাকৃত হোক বা অনিচ্ছাকৃত প্ল্যাগারিজমের ক্ষেত্রে কোনো অজুহাত দেয়া চলবে না একদম। বিশেষ করে স্টুডেন্টরা আসলে অনিচ্ছাকৃতভাবেই এই ভুলগুলো করে থাকে, কারণ তারা জানে না প্ল্যাগারিজম বা সাইটেশন কি? কেন?  কিভাবে?
আর তাই সাইটেশন বা রেফারেন্সিং না করেই যে কোনো সোর্সের ডাটা নিজেদের কাজে ব্যবহার করে থাকে। এটাকে এক্সিডেন্টাল প্ল্যাগারিজম বলা হয়।

Process of Avoiding Plagiarism in Research

** Citation for Avoiding Plagiarism in Research

Citation হলো প্ল্যাগারিজম এভোয়েড করার একটা প্রসেস। এর মাধ্যমে যে সব সোর্সের সাহায্যে রিসার্চ বা রিপোর্ট তৈরী করা হয়েছে, সেই সোর্সগুলোকে মেনশন করে দেয়া হয়।
সাইটেশন দেখেই বোঝা যায়, কার লেখা বা কোন সোর্স থেকে আইডিয়া নেয়া হয়েছে রিসার্চ করার ক্ষেত্রে৷

Citation প্রধানত দুই ধরনের হয়, যেমন –


১) In-text Citation এবং ২) Referencing or Bibliography

In-text citation ব্যবহৃত হয় রিসার্চ এর বডি পার্টে। মানে যে তথ্যটা নেয়া হয়েছে, সেটা রিসার্চের ঠিক  যে পার্টে ব্যবহার করা হয়েছে, সেখানেই তথ্যের পাশে এড করা হয়ে থাকে এই In-text citation খুব সংক্ষেপে।

আর Reference or Bibliography এড করা হয় রিসার্চ এর একদম শেষ পার্টে। এগুলো হলো আসলে In-text Citation এরই ডিটেইলস রূপ।

মানে In-text citation এ থাকবে শুধু রাইটারের নাম এবং পাবলিশের সাল।
Basic Format: (Author’s Last Name(s) or Organization, Published Year)

আর Reference পার্টে সোর্সের রাইটারের নাম, সোর্সের নাম বা টাইটেল, যে তারিখে সেটা লেখা হয়েছিল, যে স্থান থেকে সেটা পাবলিশ হয়েছিল, যে কোম্পানি সেটাকে পাবলিশ করেছিল, জার্নালের নাম, ভলিউম নাম্বার, পেইজ নাম্বার,  DOI(Digital Objective Identifier) ইত্যাদি অনেক কিছু উল্লেখ করতে হয়৷

Basic Format: Author, A.A., & Author B.B. (Date). Title of the work. Source from where we retrieved or collected the work. URL or DOI if available

• Different styles of Citation:

সাইটেশন বা রেফারেন্সিং স্টাইলের অনেক প্রকারভেদ রয়েছে, তাই এগুলোকে কনটেন্টে প্রেজেন্ট করে পার্থক্য বোঝানোটা কঠিনই মনে হচ্ছে। এটা ওয়ার্ড ফাইল করে দেয়া গেলে আমি গ্রাফ, চার্ট আর ইমেজ ব্যবহার করে বুঝিয়ে লিখতে পারতাম।
যাই হোক, আপাতত এভাবেই বেসিক আইডিয়াটা দেয়ার চেষ্টা করছি।

এক্সাক্টলি কত ধরনের সাইটেশন স্টাইল আছে  এটা আমি এখনো ক্লিয়ারলি বলতে পারছি না, তবে মোস্ট কমন কিছু সাইটেশন স্টাইল হলো-


APA(American Psychology Association), MLA( Modern Language Association), Chicago, Harvard, ASA etc.
এগুলো ছাড়াও আরও অনেক সাইটেশন স্টাইল আছে, আপনি এদের মাঝে কোন স্টাইল ফলো করে আপনার রিসার্চ পেপার সাজাবেন, সেটা নির্ভর করবে যাদের জন্য আপনি রিসার্চ করছেন বা যে জার্নালে আপনার রিসার্চ পাবলিশ করতে চাচ্ছেন তাদের রিকুয়ারমেন্টসের উপর।

একাডেমিক রিপোর্টের ক্ষেত্রেও টিচাররা সাজেস্ট করে দেয় যে, কোন স্টাইল ফলো করে করতে হবে। 


খুব বেশি পার্থক্য আসলে এদের মাঝে নেই, খুব সূক্ষ্ম পার্থক্য। মূল ব্যাপার প্রায় একই। একটা স্টাইল বুঝতে পারলেই সবগুলো বোঝা যাবে ইজিলি। তাই আমি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত APA স্টাইলটা দিয়েই বোঝানোর চেষ্টা করব, উপরের বেসিক ফরমেটও এই স্টাইল ফলো করেই দিয়েছি।

আরেকটা ব্যাপার জেনে খুশি হবেন যে, এখন আসলে নেটে অনেক সাইটেশন মেকিং টুলস পাওয়া যায়। মানে সেগুলোতে যাস্ট আপনি সোর্সের সব তথ্য দিবেন, সেই টুলসগুলোই আপনাকে পারফেক্টলি রেফারেন্স বা সাইটেশন বানিয়ে দিবে। তাই ভুল শুদ্ধ নিয়ে খুব বেশি ভাবতে হবে না। তবে নিয়ম অবশ্যই জানা থাকতে হবে।

Citation Style (APA)- Part 1

American Psychological Association(APA) এর যে Publication Manual আছে, সেটা ফলো করেই ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছি।প্রথমত APA স্টাইলে সাইটেশন দেয়ার ক্ষেত্রে দুইটা বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

১) রিসার্চের শেষে রেফারেন্সে উল্লেখিত প্রত্যেকটা সোর্সের জন্য রিসার্চ বডিতে মিনিমাম একটা হলেও Parenthetical or In-text citation থাকতে হবে।

২) Parenthetical or In-text সাইটেশন ব্যবহার করতে হবে সোর্স সম্পর্কে স্বচ্ছ এবং নির্ভুল আইডিয়া দেয়ার জন্য।সুতরাং প্রথমে আমরা In-text সাইটেশনের নিয়মগুলো জানব।

Parenthetical or In-text citation :

APA স্টাইলে রাইটারের নাম এবং পাবলিকেশন তারিখের ভিত্তিতে সাইটেশন দেয়া হয়।

• কোনো সোর্সের তথ্য নিজের মতো সামারি করে লেখা হলে, তখন রাইটারের নামের শেষ অংশ লিখে কমা দিয়ে পাবলিশের তারিখ লিখে সাইটেশন দিতে হয়।

• আবার যখন কোনো সোর্স থেকে সরাসরি নির্দিষ্ট কোনো পেইজ থেকে উদ্ধৃতি বা কোটেশন দেয়া হয় বা কোনো পেসেজ থেকে তথ্য নেয়া হয়, তখন যে পেইজ বা প্যারাগ্রাফ থেকে সেই কোটেশন নেয়া হয়েছে সেই পেইজ নাম্বার বা প্যারা নাম্বারও উল্লেখ করে দিতে হয়।

• সরাসরি কোনো উদ্ধৃতি নেয়া হলে এবং যদি এর শব্দসংখ্যা ৪০ এর কম হয় তবে, কোটেশন মার্কের ভেতর সেটাকে এড করে বাক্যের শেষে সাইটেশন দিলেই হয়।

• আর যদি কোটেশনের শব্দসংখ্যা ৪০ বা তার বেশি হয় তবে সেটায় কোটেশন মার্ক ব্যবহার করা যাবে না। তখন সেই পার্টটুকু লিখতে হবে পেপারের মার্জিন থেকে আরও হাফ ইঞ্চি জায়গা খালি রেখে তারপর এবং সেটার শেষে সাইটেশন এড করে দিতে হবে। একে বলা হয় Freestanding Indented Block.

** Work By One Author:

যে সোর্স থেকে তথ্য নিচ্ছি সেটা যদি একজন রাইটারের লেখা হয়ে থাকে, তবে তিনভাবে সাইটেশন সাজাতে পারবেন।

যেমনঃIn one development study (Smith, 1990), children learned…..OrIn the study by Smith(1990), school children…..OrIn 1990, Smith’s study of primary school children……

উপরের তিনটা অপরিপূর্ণ বাক্যগুলো উদাহরণ স্বরূপ লেখা হয়েছে, এগুলো দেখে ব্যাপারটা কতটা আন্দাজ করতে পারছেন বুঝতে পারছি না।

Smith নামের একজনের রিসার্চ পেপার থেকে তথ্য সোর্সিং করা হয়েছে বলে বোঝানো হয়েছে এখানে, মানে আপনার রিসার্চ পেপারে সেখান থেকে তথ্য নিয়ে রিসার্চ বডিতে ব্যবহার করার পর উনার নাম এবং পাবলিশের তারিখ এই ৩ভাবে সাইটেশন দিতে পারবেন।

** Works by Multiple Author:

যদি কোনো আর্টিকেল বা রিসার্চ পেপারের রাইটার একের অধিক হয়, সেক্ষেত্রে –

• দুইজন হলে প্রত্যেকবার সাইটেশন দেয়ার সময় দুজনের নামই ইনক্লুড করতে হবে।•

যদি ৩-৫জন হয়, তবে প্রথমবার সাইটেশন দেয়ার সময় প্রত্যেকের নাম উল্লেখ করতে হবে এবং এর পরের সাইটেশনগুলোতে প্রথম রাইটারের নামের শেষাংশ উল্লেখ করে et al. লিখে দিতে হবে।

• আর যদি রাইটার ৬জন বা তার বেশি হয়, তবে প্রত্যেকবার সাইটেশন দেয়ার সময়ই শুধু প্রথম রাইটারের নাম লিখে et al. লিখে দিলেই হবে।যেমন -আমাদের বিজনেস রিসার্চ মেথোড বইটা ৪জন রাইটার লিখেছেন, এই বই থেকে আমি কোনো তথ্য নিলে যেভাবে সাইটেশন দিতে হবে, তাই লিখছি এখানে-

First Citation: Zikmund, Babin, Carr, Griffin(2010) state that……Subsequent Citations: Zikmund et al. (2010) state that…..

** Multiple works by Same Author:

একজন রাইটারের বিভিন্ন আর্টিকেল বা রিসার্চ পেপার থেকে যদি তথ্য নেয়া হয়, তাহলে পাবলিশ ডেইটের সাথে Smaller letter দিয়ে নাম্বারিং করে দিতে হবে।

যেমনঃSanchez(2018a) suggests that……Sanchez(2018b) suggests that……

** Works by No Identified Author:

যখন আপনি সোর্সের রাইটারের নাম খুঁজে পাবেন না, তখন সেটার টাইটেল থেকে কি ওয়ার্ডস নিয়ে ডাবল কোটেশন দিয়ে, তারপর ডেইট লিখে দিয়ে সাইটেশন করতে হবে।আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, যদি সেটা কোনো সাময়িকী, বই, বুকলেট বা রিপোর্ট থেকে নেয়া হয়, তবে ইটালিক অক্ষরে টাইটেল লিখতে হবে কোটেশন মার্ক না দিয়ে।

যেমনঃThe site seemed to indicate support for homeopathic drugs (“Medical Miracles,”2009).The brochure argues for homeschooling (Education Reform, 2007).

** Two or more works in the same Parenthetical(In-text) Citation:

যখন আপনি অনেকগুলো সোর্স থেকে একি বিষয়ে পাওয়া তথ্যগুলোকে সমন্বয় করে লিখতে চাইবেন, সেক্ষেত্রে(নাম, ডেইট; নাম, ডেইট; নাম, ডেইট) এই ফরমেট মেইনটেইন করে লিখতে হবে এবং অবশ্যই কোনটা আগে কোনটা পরে লিখবেন এটা নির্ভর করে নামের প্রথম অক্ষর অনুযায়ী অথবা সাল অনুযায়ী।

যেমনঃ Several Studies (Jones & Powell, 1993; Peterson, 1995; Smith, 1990) suggests that……

এটায় নামের বর্ণমালা অনুযায়ী আগে পরে সাজানো হয়েছে।

** Specific Parts of a Source:

স্পেসিফিকভাবে কোন পেইজ, স্লাইড বা চ্যাপ্টার থেকে তথ্য নিয়েছেন সেটার নাম্বার সাইটেশনে দিতে হবে। পেইজের সংক্ষিপ্ত রূপ হিসেবে যাস্ট p লিখতে পারলেও কিন্তু চ্যাপ্টারের কোনো সংক্ষিপ্ত রূপ লেখা যাবে না।

যেমনঃ The painting was assumed to be by Matissi (Powell,1989,Chapter 6), but latet analysis showed it to be a forgery (Murphy, 1999, p. 85).যদি তথ্য কোনো অনলাইন আর্টিকেল থেকে নেয়া হয়, যাতে কোনো পেইজ নাম্বার বা কিছু দেয়া নেই, বোঝার উপায় নেই, তখন রাইটারের নাম, আর ডেইট লিখে সেই আর্টিকেলের হেডলাইন এবং সেটার প্যারাগ্রাফ নাম্বারটা উল্লেখ করে দিতে হবে।

যেমনঃ The patient wrote that she was unimpressed by the doctor’s bedside manner (Smith, 2006, Hospital Experiences Section, para. 2).

Citation Style (APA)- Part 2

** Referencing for Avoiding Plagiarism in Research

রেফারেন্স সাইটেশন দিতে হয় রিসার্চের শেষে ডিটেইলস ভাবে সোর্সের ইনফো উল্লেখ করে। সাধারণত রেফারেন্সে রাইটারের নাম, পাবলিকেশন ডেইট, টাইটেল, লোকেশন ইত্যাদি তথ্য উল্লেখ করা হয় এবং মূল সোর্সটা কি কোনো বই, নাকি নিউজপেপার, নাকি ওয়েবসাইট, নাকি জার্নাল ইত্যাদির উপর নির্ভর করে রেফারেন্স লেখার ভিন্নতা। সোর্সের ভিন্নতা অনুযায়ী নিয়ম পরিবর্তন হয়।

আরেকটা ব্যাপার বলে নেই, রাইটারের নামের রেফারেন্সিং বা সাইটেশন দেয়ার সময় কিন্তু নামের শেষ অংশ প্রথমে লিখতে হয়, আমরা যাকে বলি ডাক নাম বা নিক নেইম বা Surname । আর নামের প্রথম অংশগুলোর যাস্ট প্রথম অক্ষর নেয়া হয় initial হিসেবে৷

যেমন,আমার পুরো নামঃ Khatun-A-Jannat Asha. 

আর এর রেফারেন্স দিতে লিখতে হবে – Asha, K.J.

** For Books:

বই এর রাইটার দুইজন হলে-

Format: Author last name, first initial., & last name, first initial.(pub date). Title. Location, Location short form: Publisher.

Ex 1: Strunk, W., & White, E. B. (1979). The guide to everything and then some more stuff. New York, NY: Macmillan.

Ex 2: Gregory, G., & Parry, T. (2006). Designing brain-compatible learning (3rd ed.). Thousand Oaks, CA: Corwin.

প্রথম উদাহরণে দেখতে পাচ্ছি, যে বই থেকে তথ্য নেয়া হয়েছে সেটার রাইটার দুজন Strunk & White, তাদের বইটা ১৯৭৯ সালে নিউইয়র্ক সিটির ম্যাকমিলান পাবলিকেশন থেকে প্রকাশ হয়েছিল।

দ্বিতীয় উদাহরণে যে বইটি থেকে তথ্য নেয়া হয়েছে সেটা Gregory & Parry এর লেখা, যা ক্যালিফোর্নিয়ার(CA)’র Thousand Oaks এর Corwin পাবলিকেশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে।

এখানে বই এর এডিশন নাম্বারও উল্লেখ করা হয়েছে, কারণ অনেক সময় এডিশন আপডেট হওয়ার সাথে সাথে বই এর ভেতরের অনেক কিছু পরিবর্তন করা হয়। তাই এডিশন নাম্বার সাইটেশনে এড করতে হবে যদি থাকে।বই এর টাইটেল এবং সাবটাইটেল ইটালিক হবে।

** For Chapter of a Book:

Format: Author last name, first initial. second initial. (pub year). Chapter or Article Title. In Editor first initial. Second initial. Editor Last Name(Ed.). Book Title: Subtitle (edition number if not the first, pages of chapter). Location, Location short form: Publisher.

Ex: Bergquist, J. M. (1992). German Americans. In J. D. Buenker & L. A. Ratner (Eds.), Multiculturalism in the United States: A comparative guide to acculturation & ethnicity (pp. 53-76). New York, NY: Greenwood.

এক্ষেত্রে নতুন যুক্ত হয়েছে এডিটরদের নাম, বই এর চ্যাপ্টারের নাম, পেইজ নাম্বার ইত্যাদি। উদাহরণের সাথে ফরমেট মিলিয়ে দেখলেই ক্লিয়ারলি বোঝা যাবে যে, কোনটার মাধ্যমে কি বোঝাচ্ছে।

আর স্পেসিফিকালি যা বোঝা যাচ্ছে, আমরা রাইটারদের নামের ক্ষেত্রে দেখেছিলাম যে, নামের শেষ অংশ প্রথমে লিখতে হয়, কিন্তু আবার এখানে দেখতে পাচ্ছি এডিটরদের নাম ঠিকভাবেই সিরিয়ালি লিখতে হয়, প্রথমে নামের ফার্স্ট অংশ, তারপর সেকেন্ড অংশ, তারপর শেষাংশ। এটা খেয়াল করলেই হবে। বই এর টাইটেল এবং সাবটাইটেল ইটালিক হবে।

** For eBook:

Format: Author last name, first initial. second initial. (pub year). Title: Subtitle. Publisher. Permanent Url.

Ex: Erfurt-Cooper, P. (2009) Health and wellness tourism: Spas and hot springs. Springer.https://muhlenberg.on.worldcat.org/oclc/593239903

ই-বুকের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, এটা যেহেতু একটা অনলাইন বই, তাই যে লিঙ্কে এটা খুঁজে পাওয়া যাবে সেটা এড করে দেয়া হয়েছে। বই এর টাইটেল এবং সাবটাইটেল ইটালিক হবে।

** Journal Article with DOI:

Format: Author last name, first initial. (pub year). Article title. Journal title, volume number (issue number), page numbers. doi or Url

Ex: Paivio, A. (1975). Perceptual comparisons through the mind’s eye. Memory & Cognition, 3(2), 635‐647. https://dx.doi.org/10.1037/0278-6133.27.2.125

জার্নালের ক্ষেত্রে জার্নাল টাইটেল হবে ইটালিক। ভলিউম এবং ইস্যু নাম্বার জার্নালের কভার পেইজেই দেয়া থাকে, তাই বুঝতে সমস্যা হবে না। DOI নাম্বারও জার্নালে দেয়া থাকে।

** Journal Article without DOI (when DOI is not available):

Format: Author last name, first initial. (pub year). Article title. Journal title, volume number (issue number), page numbers. Retrived from journal homepage Url

Ex: Hamfi, A. G. (1981). The funny nature of dogs. E‐journal of Applied Psychology, 2, 38‐48. Retrieved from http://ojs.lib.swin.edu.au/index.php/fdo

যদি DOI নাম্বার না থাকে সেক্ষেত্রে জার্নালের হোমপেইজের লিঙ্ক দিলেই হবে Retrieved from লিখে।

** Online Newspaper Articles:

Format: Author last name, first initial. (pub year, Month). Article title. Newspaper title. Retrived from Newspaper Url

Ex: Becker, E. (2001, August 27). Prairie farmers reap conservation’s rewards. The New York Times. Retrieved from http://www.nytimes.com

নিউজপেপার টাইটেল হবে ইটালিক। আর নিউজপেপারের ক্ষেত্রে পাবলিশ সালের সাথে মাসও তারিখসহ উল্লেখ করে দিতে হবে।

** Encyclopedia Articles:

Ex: Brislin, R. W. (1984). Cross‐cultural psychology. In R. J. Corsini (Ed.), Encyclopedia of psychology (Vol. 1, pp. 319‐327). New York, NY: Wiley.

Ex: Developmental genetics. (2005). In Cambridge encyclopedia of child development. Retrieved from http://0‐www.credoreference.com.library.muhlenberg.edu:80/entry/cupchilddev/developmental_genetics

** Technical and Research Reports (often with corporate authors):

Format: Author last name, first initial or the organigation/ site name. (Year, Month Date). Title of Report. Retrieved from URL

Ex: Hershey Foods Corporation. (2001, March 15). 2001 Annual Report. Retrieved from http://www.hersheysannualreport.com/2000/index.htm

** Data Sets:

Format: Author last name, first initial or the organigation name which published. (pub year). Title of the data set (Version number) [Data file]. Publisher Name.

Ex: Simmons Market Research Bureau. (2000). Simmons national consumer survey [Data file].New York, NY: Author.

Ex: Ministry for the Environment. (2016). Vulnerable catchments (Version 17) [Data set]. https://data.mfe.govt.nz/layer/53523-vulnerable-catchments/

** For Webpage:

Format: Author last name, first initial or the organigation/ site name. (Year, Month Date). Title of page or section. URL

Ex: Centers for Disease Control and Prevention. (2018, August 22). Preventing HPV-associated cancers. https://www.cdc.gov/cancer/hpv/basic_info/prevention.htm/

Reprint from another Source:

** Reference List Citation:

Ex: Newton, W. (1999). Return to Mars. In C. Mari (Ed.), Space Exploration (pp. 32‐ 41). New York, NY: H.W. Wilson. (Reprinted from National Geographic, pp. 2‐26, August 1998).

লাস্টেরগুলো আর বর্ণনা করি নি, কারণ একি জিনিস। প্রথমগুলো বুঝতে পারলেই এগুলো বোঝা যাবে। এছাড়াও আরও অনেক জায়গা থেকে তথ্য সোর্সিং করতে হতে পারে, সেই অনুযায়ী রেফারিন্সিং করতে হবে।আর কোনো প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানানোর অনুরোধ রইল।


Spread the love
খাতুনে জান্নাত আশা
This is Khatun-A-Jannat Asha from Mymensingh, Bangladesh. I am entrepreneur and also a media activist. This is my personal blog website. I am an curious woman who always seek for new knowledge & love to spread it through the writing. That’s why I’ve started this blog. I’ll write here sharing about the knowledge I’ve gained in my life. And main focus of my writing is about E-commerce, Business, Education, Research, Literature, My country & its tradition.
https://khjasha.com

Leave a Reply

Top
%d bloggers like this: