Methods of Sampling: Non Probability Sampling and Its Types রিসার্চ by খাতুনে জান্নাত আশা - August 17, 2021August 17, 20211 Spread the lovemoreMethods of Sampling Non Probability Sampling Non Probability Sampling হল এমন একটা প্রসেস যার মাধ্যমে পপুলেশনের প্রত্যেকের স্যাম্পল হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকে না। বরং রিসার্চার এই প্রসেসে রেনডমলি স্যাম্পল সিলেক্ট না করে পার্সোনাল বুদ্ধি বিবেচনার প্রয়োগ করে, অবজার্ভেশনের মাধ্যমে স্বল্পসংখ্যক স্যাম্পল সিলেক্ট করে। রিসার্চার এর অভিজ্ঞতার উপর এর একুরেসি নির্ভর করে। সাধারণত Non Probability Sampling ব্যবহৃত হয় কোয়ালিটিটিভ রিসার্চ এর ক্ষেত্রে। স্পেসিফিকভাবে বলা যায়, যখন রিসার্চ এর জন্য কম সময় এবং বাজেট বরাদ্দ হয়, তখন Exploratory Research বা Pilot survey করতে এই Non Probability Sampling মেথড ব্যবহার করা হয়। Types of Non Probability Sampling Non Probability Sampling মেথডকে ৪টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়। Convenience Sampling এই পদ্ধতির মাধ্যমে সবচেয়ে সহজে এভেইলেবল ব্যক্তিদেরকে স্যাম্পল হিসেবে সিলেক্ট করা হয়। অর্থাৎ যাদের কাছে সহজেই পৌঁছানো যাবে, সহজে এবং কম খরচে তথ্য সংগ্রহ করা যাবে, তারাই এই পদ্ধতিতে স্যাম্পল হিসেবে বিবেচ্য হবে। রিসার্চের পপুলেশন সংখ্যা যখন বিশাল হয়, তখন রিসার্চার সেখান থেকে স্যাম্পল সিলেক্ট করতে বিভিন্ন প্রসেস অনুসরণ করে। তবে সেই প্রসেসগুলোর মাধ্যমে শতভাগ একুরেট স্যাম্পল সিলেক্ট করা সম্ভব হয় বলা যাবে না। আর তাই যখন রিসার্চ টেকনিক সম্পর্কে কোন শর্তারোপ করা না হয়, তখন রিসার্চার তাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা প্রয়োগ করে সবচেয়ে সহজ মাধ্যমকে স্যাম্পল হিসেবে বাছাই করে। যেমন ধরা যাক, আমি ই-কমার্স রিলেটেড কোনো রিসার্চ করব, যা হবে কোয়ালিটিটিভ রিসার্চ। যেহেতু আমার দ্বারা রিসার্চ এর জন্য খুব বেশি খরচ করা সম্ভব না এবং ঘরে বসেই রিসার্চ এর কাজ সম্পন্ন করতে চাইছি। তাই Convenience Sampling টেকনিক প্রয়োগ করে স্যাম্পলিং করলে সুবিধা হবে আমার জন্য। আর এর জন্য সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হবে অনলাইন এবং আমার এই অনলাইন কমিউনিটিকে আমি স্যাম্পল হিসেবে ধরতে পারব। আমি একটা গুগল ফর্মে রিসার্চ রিলেটেড প্রশ্ন তৈরী করে, সেটা আমার প্রোফাইলে আপলোড করে দিতে পারি অথবা কিছু সংখ্যক ব্যক্তিকে স্যাম্পল হিসেবে সিলেক্ট করে তাদেরকে মেইলে বা মেসেঞ্জারে গুগল ফর্মটা সেন্ড করতে পারি এবং তথ্য সংগ্রহ করতে পারি। Judgment Sampling একে Purposive sampling or Authoritative sampling ও বলা হয়। এ পদ্ধতিতে রিসার্চার স্যাম্পলের প্রত্যেকটা উপাদানকে গভীর পর্যালোচনা এবং পর্যবেক্ষন করে। আর এমন ব্যাক্তিগুলোকেই স্যাম্পল হিসেবে বাছাই করে, যারা সবচেয়ে সঠিক তথ্যটা তাকে দিতে পারবে। এই পদ্ধতিতে বাছাইকৃত স্যাম্পলের থেকে প্রাপ্ত ফলাফলে Margin of Error এর হার সর্বনিম্ন বলা হয়ে থাকে। কারণ খুব সতর্কতার সাথে এই স্যাম্পল বাছাই করা হয়। যেমনঃ ই-কমার্স বিষয়ক রিসার্চের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতিতে স্যাম্পল বাছাই করলে, এমন ব্যাক্তিদের স্যাম্পল হিসেবে ধরতে হবে যারা সত্যিকার অর্থেই ই-কমার্স এর ব্যাপারে অভিজ্ঞ । এবং তাদের পূর্বের বিভিন্ন এক্টিভিটি পর্যালোচনা করে দেখতে হবে তারা রিসার্চ রিলেটেড বিষয়বস্তু সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য দেয়ার জন্য কতটা জ্ঞান রাখেন। সবকিছু এনালাইসিস করে একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক লোক নিয়ে স্যামপ্লিং করতে হবে। আমার ফ্রেন্ডলিস্টে ২ হাজারেরও বেশি ফ্রেন্ড রয়েছে, যাদের সবাই ই-কমার্স বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান রাখে না। আমি এই বিশাল ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে এনালাইসিস করে ৩০-৪০জন অভিজ্ঞ ব্যাক্তিকে স্যাম্পল ধরতে পারি, যারা আমার ই-কমার্স রিলেটেড রিসার্চ এর জন্য এক্সাক্ট তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারবে। Quota Sampling এই প্রসেস অনেকটা প্রবাবিলিটি স্যাম্পলিং এর অন্তর্ভুক্ত স্ট্রাটিফাইড স্যাম্পলিং প্রসেসের মতো। কারণ এ পদ্ধতিতেও পপুলেশনকে প্রথমে তাদের ভিন্নতা অনুযায়ী বিভিন্ন সাবগ্রুপে ভাগ করে, সেখান থেকে স্যাম্পলিং সিলেক্ট করা হয়। কোনো কোম্পানি তাদের মার্কেট রিসার্চ করতে গেলে, টার্গেটেড কাস্টমারদের প্রথমে জেন্ডার এবং পরে বয়স অনুযায়ী বিভিন্ন সাবগ্রুপে ভাগ করে নিতে হবে। তারপর প্রত্যেকটা গ্রুপ থেকে নির্দিষ্ট সংখ্যক স্যাম্পল সিলেক্ট করতে হবে। স্যাম্পল সিলেকশন এখানেও রিসার্চারের জাজমেন্টের উপর নির্ভর করবে এবং অবশ্যই স্যাম্পল খুব সহজে এভেইলেবল হবে। Snowball Sampling একে Chain-Referral Sampling Method ও বলা হয়ে থাকে, কারণ এই পদ্ধতিতে আল্টিমেট স্যাম্পলের কাছে পৌঁছাতে হলে একটা চেইন কানেকশনের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। স্নোবল মেথড খুব জনপ্রিয় একটা বিজনেস মেথড, যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় একদমই অজানা বা দুর্ল্ভ স্যাম্পলদের কাছে পৌঁছানোর জন্য। আমরা সাধারণত প্রথমে টার্গেট পপুলেশন সেট করে, তারপর সেখান থেকে ছোট পরিসরে স্যাম্পল বাছাই করি। তবে এ পদ্ধতি অনেকটা এমন যে, পর্যায়ক্রমে দুই একজন স্যাম্পল থেকে আমাদের বিশালাকার স্যাম্পলের কাছে পৌঁছানোর দরকার হতে পারে। রিসার্চার তথ্য নিয়ে সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত স্যাম্পল বাছাই করতেই থাকে রেফারেন্সিং এর মাধ্যমে। এর জন্য অনেক সময় প্রথমে প্রবাবিলিটি স্যামপ্লিং ফলো করে রেনডমলি প্রাথমিক বাছাই করা হয়, তারপর তাদের রেফারেন্সের মাধ্যমে একজন থেকে দুইজন, আবার দুইজন থেকে চারজন এভাবে পর্যায়ক্রমে আরও অনেক স্যাম্পলের কাছে পৌঁছানো হতে পারে। Like this:Like Loading... Related Spread the lovemoremore
আমার রিসার্স মেথডোলজি কোর্সের টপিকগুলো বুঝতে অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে এই আর্টিকেল। অসংখ্য ধন্যবাদ। Reply