You are here
Home > রিসার্চ > Classification of Survey Research Method

Classification of Survey Research Method

Classification of survey
Spread the love

Classifying Survey Research Method

রেসপন্ডেন্টদের সাথে যোগাযোগের ভিত্তিতে সার্ভে রিসার্চকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়। যেমনঃ পার্সোনাল ইন্টারভিউ, টেলিফোন ইন্টারভিউ, মেইল সার্ভে, ইন্টারনেট সার্ভে ইত্যাদি। এই লেখায় গঠন এবং টাইম ফ্রেম এর ভিত্তিতে সার্ভে রিসার্চ এর বর্ণনা করছি।

Structured/ Unstructured and Disguised/Undisguised Questionnaires

Structured Question:

 

এ ধরনের কুয়েশ্চন প্যাটার্নে রেসপন্ডেন্টদের জন্য লিমিট সেট করা থাকে যে, কারা কারা রেসপন্স করতে পারবে, কি ধরনের প্রশ্ন করা হবে এবং প্রশ্নের উত্তরে কয়েকটা অপশন দেয়া থাকে, যার বাইরে কিছু বলার বা লেখার সুযোগ থাকে না।

 

যেমনঃ

 

প্রশ্নঃ (রেসপন্ডেন্ট এর বয়স)

 

উত্তরঃ

 

১) ১৮ বছরের নীচে,

২) ১৮-৩৫,

৩) ৩৫ বছরের বেশি।

 

এখান থেকেই উত্তর সিলেক্ট করতে হবে। এক্সাক্ট বয়স উল্লেখ করার উপায় কিন্তু নেই। আবার যাদের বয়স এই ৩ অপশনের ভেতরে পরে না, তারা রেসপন্ডেন্ট হতেই পারবে না।

 

Unstructured Question:

 

এই ধরনের কুয়েশ্চন প্যাটার্নে কোনো লিমিটেশন বা রেস্ট্রিকশন নেই, রেসপন্ডেন্ট তাদের ইচ্ছা মতো উত্তর দিতে পারে।

যেমনঃ

প্রশ্ন হতে পারে- কেন আপনি “আরিয়াস কালেকশন” থেকেই খেস শাড়ি কিনবেন?

এর উত্তরে রেসপন্ডেন্টের সর্বোচ্চ স্বাধীনতা আছে মনের ভাব প্রকাশের, যত বড় ইচ্ছা, যেভাবে ইচ্ছা উত্তর করতে পারবেন তিনি।

 

Undisguised vs disguised Questionnaires

 

যখন রেসপন্ডেন্টদেরকে স্ট্রেট ফরোওয়ার্ড প্রশ্ন করা হয়, যা হয়ত তাদের আত্মসম্মানে বাঁধে, উত্তর দিতে আনইজি ফিল করে, কিন্তু উত্তর দিতেই হয়, সেটাকে বলা হয় Undisguised Question.

যেমনঃ আপনার চুলে কি খুশকি বা উকুনের সমস্যা আছে?

আর মাঝে মাঝে রিসার্চার সরাসরি প্রশ্ন না করে ইনডিরেক্টলি প্রশ্ন করে উত্তর আদায় করে নেয়৷ তখন সেটাকে বলে Disguised question.

 

Temporal Classification

 

  • Cross-sectional study:

 

এই পদ্ধতিতে রিসার্চ স্যাম্পলকে বিভিন্ন সেগমেন্ট বা গ্রুপে ভাগ করে ইন্টারভিউ নেয়া হয়। বয়স ভেদে ভাগ হতে পারে বা কালচার ভেদে বা লিঙ্গ ভেদে ইত্যাদি বিভিন্ন ভাবেই গ্রুপ করতে পারে রিসার্চ এর বিষয় অনুযায়ী, তবে সময় একই হবে।

তারপর তাদের এটিচিউটের মাঝে তুলনা করা হয়, মিল অমিল খুঁজে বের করা হয়।

  • Longitudinal Study:

 

এই ধরনের সার্ভের মাধ্যমে সময়ের সাথে সাথে মানুষের পরিবর্তন অবজার্ভ করা হয়। একই রেসপন্ডেন্টদেরকে জীবনের বিভিন্ন সময়ে ইন্টারভিউ নেয়া হয় এবং তাদের পরিবর্তন বোঝার চেষ্টা করা হয়।

যেমনঃ

কলেজের কিছু তরুণ শিক্ষার্থীদের উপর প্রথমবার সার্ভে করার পর, পর্যায়ক্রমে প্রতি ৫ বা ১০ বছর পর পর, মানে একি সময়ের গ্যাপ মাঝে রেখে তারা যখন ভার্সিটি লেভেল শেষ করবে তখন আবার সার্ভে করা হবে এবং যখন মধ্যবয়সী হবে তখন আবার সার্ভে করা হবে, তারপর আবার….. অনেকটা এরকম।

 

** Tracking Study:

 

ট্রেকিং স্টাডি Longitudinal সার্ভে রিসার্চ এরই একটা টাইপ, যার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন ট্রেন্ডের পরিবর্তনগুলো এনালাইসিস করা হয়।

যেমনঃ কোনো একটা ব্র‍্যান্ডের কাস্টমার সেটিসফেকশন, ব্র‍্যান্ড ইমেজ ইত্যাদির ট্রেন্ড পরিবর্তন হচ্ছে কিনা, কাস্টমারদের টেস্ট পরিবর্তন হচ্ছে কিনা এগুলো অবজার্ভ করা হয় একটা নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে।

 

** Consumer Panel:

 

এটাও Longitudinal স্টাডির একটা টাইপ। এর মাধ্যমেও নির্দিষ্ট সংখ্যক কাস্টমারের উপর সার্ভে করা হবে।

কোনো একটা ব্র‍্যান্ডকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট সংখ্যক কাস্টমারকে অবজার্ভ করা হবে, যারা প্রোডাক্ট সম্পর্কে, ব্র‍্যান্ড সার্ভিস সম্পর্কে নিয়মিত নোট করে রাখবে যে, প্রোডাক্ট সার্ভিসে তারা কতটুকু সন্তুষ্ট, সময়ের সাথে সাথে এর দামে এবং মানে কতটুকু পরিবর্তন এসেছে, কাস্টমার আগের থেকে বেশি কিনছে নাকি কম কিনছে, এই ব্র‍্যান্ডই ইউজ করে যেতে চায়, নাকি সুইচ করে অন্য ব্র‍্যান্ডে চলে যেতে চায় ইত্যাদি বিষয় নিয়ে সার্ভে করা হবে একটা নির্দিষ্ট সময় পর পর।

 


Spread the love
খাতুনে জান্নাত আশা
This is Khatun-A-Jannat Asha from Mymensingh, Bangladesh. I am entrepreneur and also a media activist. This is my personal blog website. I am an curious woman who always seek for new knowledge & love to spread it through the writing. That’s why I’ve started this blog. I’ll write here sharing about the knowledge I’ve gained in my life. And main focus of my writing is about E-commerce, Business, Education, Research, Literature, My country & its tradition.
https://khjasha.com

Leave a Reply

Top
%d bloggers like this: