You are here
Home > Blog > রিসার্চ- (Cause-and-Effect Relationship)

রিসার্চ- (Cause-and-Effect Relationship)

Spread the love

Causality

আগের পোস্টে Causal Research এর কথা উল্লেখ করেছিলাম। এই Causal Research বোঝার জন্য Causality কি বুঝতে হবে। ব্যাপারটা সহজভাবে ব্যাখ্যা করা কিছুটা ক্রিটিকাল লাগছে আমার কাছে।
এটা দুইটা জিনিসের মাঝে এমন একটা রিলেশন তৈরি করে যে, একটার কারণে আরেকটা পরিবর্তিত হয়। যার কারণে পরিবর্তন হয় সেটাই Cause এবং যা পরিবর্তিত হয় তা হলো Effect. Cause-and-Effect Relationship তৈরী করে এটা।
যেমনঃ ম্যানেজার জানতে চাইতে পারে যে, নতুন ওয়ার্কারদের জন্য ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করলে তাদের পারফর্মেন্সে কেমন পরিবর্তন আসতে পারে?
এখানে ট্রেনিং হলো Cause আর ওয়ার্কারদের পারফর্মেন্স হলো ইফেক্ট।
আপাতদৃষ্টিতে আমরা খুব সহজেই কোনো ঘটনার পেছনের কারণ বলে দেই। যেমন, তুমি আজ আইসক্রীম খেয়েছ বলেই ঠান্ডা লেগেছে।
কিন্তু সায়েন্টিকালি কোনো পরিবর্তনের পেছনের কারণ এতো সহজেই বলে দেয়া যাবে না। একে কারণ বলার আগে যৌক্তিকভাবে সেটা প্রমান করতে হবে।
সেই প্রমান দেয়াকে বলে Causal Evidence. তিনটা শর্ত রয়েছে এটার।

1) Temporal Sequence

এটা বোঝায় যে, কোন ব্যাপারকে আপনি তখনই কারণ বলতে পারবেন, যখন সেটা ঘটনার আগে ঘটবে,
অর্থাৎ The Cause must occur before the effect.
যেমন ধরেন, একটা রেস্টুরেন্টে হঠাৎ করেই সেল কমে গেল, আর ম্যানেজার তখন কিছু যাচাই না করেই রেস্টুরেন্টে নতুন জয়েন করা শেফের উপর সেটার দোষ চাপিয়ে দিল, অথচ নিউ শেফ জয়েনের আগে থেকেই সেল কমে গিয়েছিল।
সুতরাং বুঝতেই পারছেন, সেল কমে যাওয়ার সাথে নিউ শেফের কোনো সম্পর্ক নেই, তাই একে সেল কমে যাওয়ার Cause বলা যাবে না। বরং অন্য কোনো কারণ আছে। সেই কারণটাই খুঁজে বের করতে হবে উপযুক্ত প্রমান সহ।

2) Concomitant Variance

এটা বোঝায়, কখনো কখনো কোনো ঘটনা এবং এর কারণ একিসাথে ঘটতে পারে,
অর্থাৎ When the change in the cause occurs, a change in the outcome also is observed.
যেমন ধরেন,
একটা ইউনিভার্সিটি অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইন কোর্স অফারিং শুরু করল, সাথে সাথে অফলাইনে কোর্স এনরোল করা কমে গেল, অনলাইনে বেড়ে গেল। তখন বলা যেতে পারে, অনলাইন কোর্স চালু করাই হলো অফলাইনে স্টুডেন্ট কমে যাওয়ার কারণ।

3) Nonspurious Association

একটা ঘটনা ঘটার পেছনে সম্ভাব্য অনেকগুলো ব্যাপার কে কারণ বলে মনে হতে পারে। সেগুলো থেকে এক্সাক্ট কারণটা খুঁজে বের করতে হবে, যা যৌক্তিক এবং পুরোপুরি সত্য।
যেমন ধরেন,
সাধারণত অনেক জায়গায় একটা সতর্কবার্তা দেখতে পাবেন “Smoking causes cancer”.
তাই বলে কি কারো ক্যান্সার হয়েছে শুনেই প্রথমে কারণ হিসেবে স্মোক করেছে বলা যাবে!
অবশ্যই না, কারণ ক্যান্সার স্মোকিং না করলেও হতে পারে, আবার স্মোকিং করলেও অনেক সময় হয় না।
অন্য আরও কারণ এর পেছনে থাকতে পারে, এক্সাক্টলি সেটা খুঁজে বের করতে হবে।
একটা ঘটনার পেছনে যতগুলো কারণ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে সবগুলোকে এনালাইসিস করা হয়, টেস্ট করা হয়।
এই শর্তগুলোর এনালাইসিস করার মাধ্যমেই সম্পূর্ন যুক্তি প্রমান সহ Causal Research এর রেজাল্ট বেরিয়ে আসে, যার মাধ্যমে কোনো একটা সমস্যার পারফেক্ট সমাধান বের করে আনা সম্ভব হয়।

Spread the love
খাতুনে জান্নাত আশা
This is Khatun-A-Jannat Asha from Mymensingh, Bangladesh. I am entrepreneur and also a media activist. This is my personal blog website. I am an curious woman who always seek for new knowledge & love to spread it through the writing. That’s why I’ve started this blog. I’ll write here sharing about the knowledge I’ve gained in my life. And main focus of my writing is about E-commerce, Business, Education, Research, Literature, My country & its tradition.
https://khjasha.com

One thought on “রিসার্চ- (Cause-and-Effect Relationship)

Leave a Reply

Top
%d bloggers like this: